আম গাছের বৈশিষ্ট্য কি? ও বিস্তারিত জানুন
আম গাছের বৈশিষ্ট্য কি? আম হছে ভারতীয় উপমহাদেশর জাত এবং আম গাছের মাধ্যমে বিভিন্ন কিছু করা যাই। আম গাছের কাট দিয়ে বিভিন্ন কিছু বানানো যাই যে গুলো আমাদের বাসা বাড়ির ব্যবহার হয়ে থাকে। আম পাতা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ হয়ে থাকে।
আম গাছের বৈশিষ্ট্য কি?
আম গাছের নাম গবেষরা বলেছে ''mangifera indica'' আমকে ফলের রাজা বলা হয় থাকে। আম খেতে অনেক সুস্বাধু হয় তার সাথে সাথে আমে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিজেন পাওয়া যাই।
আম পাতার কাজ কিঃ
আম পাতার কাজ কি? আম পাতা কি কি কাজে লাগে চলুন জেনে নিই এবং আমার পাতার উপকারিতা 'অ' পকারিতা জেনে নিন।সাধারনত হিন্দু ধর্ম্যাবলম্বীদের ধম্রীয় আচার অনুষ্ঠানে আম এবং আম পাতা বেশি ব্যবহার করা হয় কিন্তু বিভিন্ন গবেষনাই আম পাতার ঔষধ গুনের কথা প্রমানিত হয়েছে। বিজ্ঞানিদের তথ্যর মাধ্যমে জানা গিয়েছে ডায়বেটিস হলে ৫-থেকে ৬ টা আম পাতা পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে।
ওই পাতা যুক্ত পানি সারারাত রেখে পরের দিন সকালে ছেঁকে পান করতে হবে। আরো পুড়ন তাহলে বুজতে পারবেন আমার গাছের বৈশিষ্ট্য কি? কেনো আমাদের গাছ পালা লাগানো উচিৎ চলেন তাহলে যানা যাক আম পাতার কাজ কি?
এবং উজ্জ্বল মাংসল ও সূক্ষ প্রানের আম পাতা পুস্টি উপাদানে আম পাতায় প্রচুর ভিটামিন এনজাইস অ্যান্টি অক্সিজেন ফ্ল্যাভোনয়েড উপাদান থাকে। আম পাতার ঔষধ গুনাগুন পাওয়ার জন্য ফুটিয়ে বা গুড়ো করে খাওয়া যাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কচি আম পাতা রান্না করে খাওয়া হয়।
আম পাতার কয়েকটি ঔষধী গুনের বিস্তারিত জানুনঃ
আম পাতার ব্যবহার করে কিভাবে রক্তচাপ কামাবেন আম পাতায় রক্তচাপ কমানোর উপাদান রয়েছে হাইপারটেনশনের কারনে ক্ষতিগ্রস্ত রক্তনালিকে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে বিশেষেঙ্গদের পরামশ অনুযায়ী প্রতিদিন ১ কাপ আম পাতার চা পান করলে হাইপারটেন্সন এবং রক্তচাপ কমে যাই।
আম পাতার ব্যবহার করে ডায়বেটিস নিয়ত্নঃ আম পাতার চা ডায়বেটিস এড়িয়ে চলতে এবং সংবহন সম্পক্রিত সমস্য দূর করতে সাহায্য করে। শ্বসনত্নের সমস্যা নিরাময় করে আম পাতার চা। আম পাতার চা পান করলে সকল ধরনের শ্বসনত্নের সমস্যা সারতে এবং কমতে সাহায্য করে। যারা ঠান্ডা ব্রংকাইটিস বা অ্যাজমায় ভুগছেন তারা এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন আম পাতার ফুটানো পানি পান করে।
আম পাতার ব্যবহার করে কান ব্যথা কমানোর উপাইঃ আপনি যদি কান ব্যথার সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আম পাতার রস ব্যবহার করা হতে পারে সবচেয়ে কাযকারী প্রতিকার। আম পাতায় হালকা তাপ দিয়ে কাণের ছিদ্রের উপর লাগান এটি অনেক ভালো কাজ করে থাকে। আসা করি বুজতে পেরেছেন আম পাতার কাজ কি? আরো পুড়ন।
আম পাতা দিয়ে পোড়া সারানোর উপাইঃ আম পাতার সাহায্যে পোড়া নিরাময় হতে পারে খুব দ্রত্ন আম পাতার ছাই ত্বকের পোড়া অংশকে নিরাময় হতে সাহায্য করে। কিছু আম পাতা পুড়িয়ে ছাই করে নিন এবং এই ছাই আলতো করে পোড়া স্থানে ঘষুন।
আম পাতার ব্যবহার করে গেঁটে বাত নিয়ন্তনঃ কিছু কচি আম পানিতে দিয়ে ফুটিয়ে নিন পাতার বণ্র হলুদ হয়ে যাওয়া পযন্ত। উপকারিতা পাওয়ার জন্য পতি দিন পান করুন এটা কাযকারী।
আম পাতা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করেঃ যারা অলিসর ও উদ্বিগ্ন অনুভব করেন তারা এর থেকে মুক্তি পেতে পান করতে পারেন আম পাতার চা ২/৩ কাপ আম পাতার চা পান করে দেখুন পাথ্র্যক বুতে পারবেন।
আম পাতাম করে ব্যবহার করে কিডনির পাথর দূর করার উপাইঃ কিডনির পাথর দূর করতে সাহায্য করে আম পাতা। আম পাতা শুকিয়ে গুড়ো করে নিন এবং পানির সাথে মিশিয়ে সকালে পান করেন। এর ফলে কিডনির পাথর খুব সহজেই শরীর থেকে বের হয়ে যাবে।
গলা ব্যথা দূর করার উপাইঃ গলার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আম পাতা কিছু আম পাতা পূড়তে দিন এবং এর থেকে উৎপন্ন ধোঁয়া শ্বাসনের সাথে গ্রহন করুন। এতে আপনার গলা ব্যথা সমস্যা কমে যাবে এবং আম পাতার সাহায্যে আপনার মুখের দুগ্রদ্ধ দূর করা যাই। এবং অস্বাস্থ্যকর দাঁত ও মটিভর সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে।
আমের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কিঃ
- ঘুমের সমস্যার সমাধান
- ত্বকের উপকারিতা
- আম ওজন বিধী করে
- রক্তচাপ দূর করে
- দূষ্টি শক্তি বাড়ায়
আম খাওয়ার উপকারিতাও ''অ'' পকারিতা বিস্তারিত জানুনঃ
আমকে ফলের রাজা বলা হয় আম খেতে খুব সুস্বাদু হয় তার সাথে সাথে আমে প্রচুর পরিমান অ্যান্টি অক্সিজেন্ট পাওয়া যাই। যা আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারী আমে ভিটামিন 'সি এ' এবং অন্যান্য ''এসেন্সিয়াল নিউট্টেইন্টস'' থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ঘুমের সমস্যার সমাধানঃ রাতে ভালো ঘুম না হলে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে এক থেকে দুইটা পাকা আম খান।
রোগা পাতলা মানুষ ওজন বূদ্ধি করতে চানঃ রোগা পাতলা মানুষ যদি ওজন বূদ্ধি করতে চান তাহলে প্রতিদিন ২/৩ টা পাকা আম খান এবং তার সাথে এক গ্লাস দুধ খেয়ে নিন। এবং কাঁচা আম ওজন কমাতে সাহায্য করে কাঁচা আমে প্রচুর পরিমানে সয়েটারি ফাইবার আছে যা মেটাবোলিজম বাড়িয়ে হজম ক্ষমতা বাড়ায়। কাঁচা আমে চিনির পরিমান কম থাকে তাই এটি শরীরে মেদ বূদ্ধি করেনা ফলে ওজন কমে
সুস্থ হাটের জন্যঃ প্রয়োজনীয় আম, আমে ফাইবার ভিটামিন সি,প্যাকটিন,সিয়াম প্রচুর পরিমান রয়েছে।যেগুলো কোলেস্টেরল কম করতে সাহায্য করে এবং বিশেষ ভাবে [ অ''পকারিতা LDL কোলেস্টেরল কমায় ] [উপকারিতা HDL কোলেস্টেরল বাড়ায় ] যা সুস্থ হাটের জন্য প্রয়োজন।
দূস্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ আমে ভিটামিন B6 এবং পটাশিয়াম থাকে তাই আম দূস্টি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমাই।
রক্তাল্পতা দূর করতে করনীয়ঃ রক্তাল্পতা দূর করতে প্রতিদিন এক গ্লাস পাকা আমের জুস খেলে রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি পাওয়া যাই।
ত্বকের উপকারিতাঃ আম বডি ক্রাব করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ত্বকের মসূন কোমল ও উজ্জ্বল করতে আমের পেস্ট তৈরি করে তার সঙ্গে অল্প মধু আর দুধ মিশিয়ে মাসাজ করুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন।
গ্রীষ্ম কালের এই ফল আমাদের স্ট্রোক থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। আমে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম অধিক মাত্রায় থাকে তাই বিশেষ করে মহিলাদের অবশ্যই আম খাওয়া উচিৎ।এবং আমে ফাইভার থাকার জন্য আম খেয়ে হজম ভালো হয় ও স্টোমাক গনিত রোগের ঝুঁকি কমতে সাহায্য করে।
আমে অ্যান্টি অক্সিজেন্ট ''ASTRAGALIN,GALLIC,ACID,SIOQUERETRIN, এবং METHYL,GLLATO
প্রপাটি থাকার জন্য আম খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার কোলন ক্যান্সার এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যাই। আমে থাকা বিটা ক্যারোটিন অ্যাসমা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্যঃ
আম গাছের বৈশিষ্ট্য কি? ও বিস্তারিত জানুন ইত্যি মধ্যে আপনি আমাদের আটিকেল পরে জেনেছেন আম গাছের বৈশিষ্ট্য ও আমের উপকারিতা অপকারিতা এবং আম পাতার কাজ কি? ও বিস্তারিত। আসা করি এই আটিকেল পরে আপনার ভালো লাগবে এখান থেকে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন আম্রা সব সময় চেস্টা করি সঠিক তথ্য আপনার কাছে উপস্থাপন করার।
এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় এই আটিকেলে ব্যয় করার জন্য অসংখ ধন্যবাদ। আমাদের সাথে থাকুন প্রয়জোনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url