কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি? ও উপকারিতা বিস্তারিত জানুন

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি কলা গাছ সাধারণত লম্বা বা বাঁকা হয়ে থাকে পাতাগুলো বাঁকা সবুজ হয়। এর ফুল সাদা লম্বা জিরিঝিরি ফুল হয়। কলা গাছ ফল বাঁকানো হয় ফলের রঙ হয় সবুজ এবং পাকলে হয় হলুদ। একটি দীর্ঘায়ত্ব মাংসলহলুদ বেরি যা কালার স্টোরি বৃদ্ধি পায়।কলা হল ঘন মাংসল কান্ড সহ ভেদ উদ্ভিদ।
কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি?

অধিকাংশ জাতের গাছইবহু বহুবর্ষজিবি। কাণ্ড ও পাতা উভয়েই সবুজ । মাটির নিচে রাইজোম বা কন্দ এবং মাটির উপরে একটি ছদ্মকান্ড বা নিয়ে ও গাছ গঠিত সিউডোসেটম।কাঁচা কলা সবুজ পেকে গেলে তা হলুদ হয়ে যায়। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উৎপাদন । এর পুষ্টির গুন অধিক। কলা বিভিন্ন গুনাগুন সমৃদ্ধ একটি সুপরিচিত ফল।

ভুমিকাঃ

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি চলুন যানা জাক কলাপাতা সরল পত্রভেত পুরু ও পত্রফলক প্রশস্ত। পত্রফলক কে দৃঢ় মোটা সুস্পষ্ট ও মধ্য শিরা বিদ্যমান। মধ্য শিরার দুই পাশে সমান তরল শিরা গুলো বিন্যাসিত হয়। হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মে কলা খুবই শুভ বলে মনে করা হয় গাছকে।কলা গাছকে পবিত্র বলে মনে করা হয়। এবং এটি ভগবান বিষ্ণুর প্রতীক।

কলা উদ্ভিদ পূর্ণজনবৃদ্ধি সমৃদ্ধ সৌভাগ্য উবরতা বিবাহের প্রতিনিধিত্ব করে। জ্যোতিষীরা কলাপাতা এবং শিকড় ব্যবহার করার পরামর্শ দেন।বৃহস্পতি শিখর নিয়ে হলুদ কাপড়ের রাখা হয়। এবং পড়ালেখায় দুর্বল ছেলেমেয়েদের কজিতে বেঁধে দেওয়া হয়। শুভ বিবাহিত জীবন এবং মানসিক শান্তির জন্য বিষ্ণু লক্ষ্মীকেকলা দেয়া হয়। কলার ঔষধি গুন রয়েছে যা শিশু বয়স্ক এবং আথাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সবুজ কলা ডায়রিয়া প্রতিরোধক এবং এতে আলসারোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে আশা করি বুজতে পেরেছেন কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি।

কলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কি?

কলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কি কলা গাছের পাতা কাণ্ড সবই সবুজ। কাঁচা কলাও সবুজ পেকে গেলে হলুদ হয়। কলা পরিবারের Musaceae এটি উদ্ভিদ। বাংলাদেশে প্রায় ১৯ টি কলার জাত রয়েছে। কলার তিনটি উল্লেখ্যযোগ্য প্রজাতি (species)রয়েছে যেমন :Musa sapientum Musa cavendishii এবংMusa paradisiaca। বীজ বিহীন ও পাকা অবস্থায় খাওয়ার উপযোগী কলা Musa sapientum প্রজাতির অন্তর্গত। ইহার গাছ দীর্ঘকায়।

কলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কি যেসব উৎকৃষ্ট কলার গাছ বামনা কৃতির সেসব Musa cavendishii প্রজাতির অন্তভুকত।আর যেসব কলা রান্না করে খাওয়া হয়। সেসবMusa paradisiaca প্রজাতির অন্তভুকত কলা বিভিন্ন গুনাগুনে সমৃদ্ধি একটি সুপরিচিত ফল। এর পুষ্টির গুন অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপাদান। যেমন আমিষ ভিটামিন এবং খনিজ। তাছাড়া ক্যালারির একটি ভালো উৎস।

এতে কঠিন খাদ্য উপাদান সমন্বয়ে যেকোনো তাজা ফলের তুলনায় বেশি শক্তি পাওয়া যায়। কলায় রয়েছে হজম-যোগ্য শকর্রা। শকরা পরিপাকতন্ত্রকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। সম্পূর্ণ বীজ মুক্ত কলা। যেমন সব্রী, অমৃত সাগর, কগিনশ্বর , দুধসর, দুধ সাগর প্রভৃতি।দুই একটি বিজ যুক্ত কলা। যেমন চাম্পা, চিনি চম্পা কবীর, চন্দন কবরী জাম, কাঁঠালি ইত্যাদি বিজযুক্ত কলা।

যেমন এটা কলা বতুর আয়টা গোমা সাংগি ইত্যাদি। কাঁচা কলা যেমন :আনাজি কলা ভেড়ার বোগ চোয়াল পউশ বর ভাগনে বেহুলা মন্দির ও বিয়ে বাড়ি ইত্যাদি। বাংলাদেশেসহ পৃথিবীর অনেক দেশে কলা অন্যতম প্রধান ফল।সকল উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন দেশ গুলোতে কলা ভালো জন্মে। দখিন পূর্ব এশিয়াই কলা উৎপততিল।কলা দেশের যে কোনো ইসথানে প্রায় যে প্রকার মাটিতে জন্মে । এদেশে কলা চাষের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল সারা বছর দেশের প্রায় সব অঞ্চলে উচু জমিতে চাষ করা যায়।

এছাড়া পাবত্য এলাকায় বন কলা বাংলা কলা মামা কলা সহ বিভিন্ন ধরনের বুনো জাতের কলা চাষ হয়।
কল্যা বিভিন্ন গুনাগুন সমৃদ্ধ একটি পরিচিত ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক।এতে রয়েছে দৃঢ়ও টিস্যু গঠনকারী উপাদান। কলায় রয়েছে সহজে হজম যোগ্য শকরা।এশকরা পরিপাকতন্ত্রে সহজে হজম করতে সাহায্য করে।

গবেষকরা জানিয়েছেন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ নিশ্চিত করতে দেহে পটাশিয়াম এর উপস্থিতি অত্যন্ত জরুরী। এছাড়াও দেহে পটাশিয়ামের কার্যকারিতা উপস্থিতি নিশ্চিত করা গেলে কমে যায় স্টকের ঝুঁকি। আর উপযোগী পটাশিয়াম আছে কলাই প্রচুর পরিমাণে। গবেষকরা জানান একটি কলায় প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। আর মানবদেহে প্রতিদিন এক হাজার ৬০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম জোগান দেওয়া গেলে স্টকের হাত থেকে বছরে বেঁচে যেতে পারেন বহু মানুষ।
কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি? ও উপকারিতা বিস্তারিত জানুন
পড়ে গিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি হলে কলা গাছের পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধৌত করা হয়। এতে তাড়াতাড়ি জ্বালাপোড়া কমে যায়।ছোটখাটো পুরা হলে এ ধরনের চিকিৎসা প্রযোজ্য। থার্ড ডিগ্রী অর্থাৎ বেশি পুড়ে গেলে পোড়ার রোগীকে হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে। সতর্কতা :ইলেকট্রনিক সব পুড়ে গেলে সেখানে পানি দেবেন না।

কলা নরম হওয়ার কারণে হজম শক্তি কাজে বাড়তি ঝামেলা দেখা দেয় না এছাড়া কলা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়ার মতো রোগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।কলা যেহেতু পেকটিন সমৃদ্ধ যা পানিতে দ্রবণীয় তাই উভয় ক্ষেত্রেই কলার ভূমিকা সম্মান দরকারি। তাছাড়া কলা পেটের ক্ষতিকারক জীবাণুকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া পরিণত করতে পারে। কলায় উচ্চ পরিমাণ আইরন থাকায় তাই আনিমিয়ার চিকিৎসার জন্য উপকারী। কারণ তার রক্তের হিমগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি কলা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে তা থেকে প্রায় পুরোপুরি সুষম খাদ্য পাওয়া যায়। দীর্ঘকাল স্থায়ী আনসারের ক্ষেত্রেও কোন সমস্যা ছাড়াই কলা খাওয়া যায় কলাপাতা খাবারের জন্য একটি প্রাকৃতিক প্লেট হিসেবে হয়। এছাড়াও পাত্তা স্টিমিং বেকিং এবং গানেশিং উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয় ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে খাবার পরিবেশনের জন্য কলা পাতার ব্যবহার করা হয়। কলার ফুল আয়রন সমৃদ্ধ উৎস।

পরিপাকতন্ত্রে উন্নতিতে সাহায্য করে। কলার খোসা গরু, ছাগল প্রভৃতি প্রাণের জন্য উপযোগী । পশুর সম্প সংস্থাগুলো সেই সব প্রাণীর পুষ্টির জন্য খসড়া ব্যবহার করে এছাড়া ও খোসা দাঁত সাদা করার জন্য আদর্শ। কলার কাণ্ড ফাইবারের একটি ভালো উৎস। এটি রক্ত শতকরার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে । কাণ্ডে থাকা আইরন ভালো হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পেতে সাহায্য করে।

কলা কোথায় বিখ্যাত?

বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ বগুড়া রংপুর বরিশাল ময়মনসিং মুন্সিগঞ্জ নরসিংদী প্রভৃতি এলাকায় শত শত বংসর যাবৎ ব্যাপকভাবে কলার চাষ হয়ে আসছে। বাংলাদেশে কলা চাষের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল। সারা বছর এ দেশের প্রায় সব অঞচলে উঁচু জমিতেই এর চাষ করা যায়।কলা এক প্রকারের বিশ্বব্যাপী জন প্রিয় ফল।

সাধারণত উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন দেশ সমৃহে কলা ভাল জন্মায়।তবে দখিন পূর্ব এশিয়াই কলার উৎপত্তিতহল হিসাবে পরিগনিত। বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বহু দেশে কলা অন্যতম প্রধান ফল। বাংলাদেশের প্রায় ১৯ টি জাত রয়েছে পার্বত্য এলাকায় বাংলা কলা বন কলা মামা কলা ইত্যাদি নামেও কলার কিছু বুনো জাত দেখা যায়। ভ্রমণ কলার জাতের সংখ্যা বাড়ছে।

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি অনুসারে বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতের কলা গাছকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা লম্বা জাতের গাছ ও খাটো জাতের গাছ পাকা অবস্থায় খাওয়ার জন্য কলার জাত চার প্রকার। গাছ রোপনের প্রথম অবস্থা পাঁচ মাস পর্যন্ত বাগান আগাছা মুক্ত রাখা জরুরি কলা বাগানে জলবদ্ধতা যেন না হয় । সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে কলাতে বিটন পোকা পানাম রোগ বাঞ্ছি ট ভাইরাস ও সিগারটুকা রোগ আক্রমণ করে থাকে। বিটল পোকায় আক্রান্ত হলে কলা সাধারণত কালো কালো ডাক যুক্ত হয়। 

সম্পূর্ণ বীজযুক্ত কলা যেমন :চাম্পা চিনি চম্পা কবরী চন্দন জব কাঠালি ইত্যাদি বীর যুক্ত কলা :এটেল কলা যেমন বতুর আইটা গোমা সাঙ্গী আইটা ইত্যাদি। এনার্জি কলা সমূহ যেমন ভেড়ার ভোগ পড়শী বর ভাগ্নে বেহুলা মন্দিরা বিয়ের বাতি প্রভৃতি।

কলার পাঁচটি বৈশিষ্ট্য কি কি?

বিশ্বব্যাপী ডেজার্ট কলা এবং প্লান্টেইন রান্নার মধ্যে কোন তীক্ষ্ণ পার্থক্য নেই এটি আমেরিকা এবং ইউরোপে যথেষ্ট পার্থক্য কাজ করে তবে এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভেড়ে যায় যেখানে আর অনেক ধরনের কলা জন্মায় এবং খাওয়াও হয়। কলাবাগান গুলি পরজীবী নেইমার ডট এবং কীট পতঙ্গ দ্বারা ক্ষতি হয়।

ছত্রাক ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের শিকার হয় যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর পানামা রোগ যা একটি ফুসারিয়াম ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট। উদ্ভিদ প্রজনকারীরা নতুন জাত খুঁজছেন, কিন্তু বানিজ্যিক জাত গুলো বীজহীন হওয়ায় এগুলো বংশবৃদ্ধি করা কঠিন । ভবিষ্যতের প্রজনন সক্ষম করার জন্য সারা বিশ্বের একাধিক জিন ব্যাকে কলার জামপাল্লা জাম করা হয়।

একটি কলা একটি দীর্ঘায়ত্ত ভোজন ফল বোটানিক্যালি এর একটি বেবি মুসা গনের বিভিন্ন ধরনের বড় ভেষজ ফুলে উদ্ভিদ দাঁড়া উৎপাদিত হয় কিছু দেশে রান্না করা কলা কে প্যান্টেন বলা হয় যা তাদের ডেজার্ট কলা থেকে আলাদা করে। কলা উদ্ভিদ বৃহওম গলমজাতীয় ফলের উদ্ভিদ কলা গাছের উপরিভাগের সমস্ত অংশ কম নামক কাঠামো থেকে বৃদ্ধি পায়।

গাছপালা সাধারণত লম্বা এবং মোটামুটি মজবুত এবং গাছের মতো দেখায়। কলা হৃদপিণ্ড ফল বিকাসিত হয় একটি বৃহৎ ঝুলন্ত কাস্টারে যাকে গুচ্ছ প্রায় নয়টি স্তর দ্বারা গঠিত যাকে হাত বলা হয়। একটি হাত পর্যন্ত ২০টি ফল থাকে একটি গুচ্ছের ওজন ২২-৬৫ কিলোগ্রাম (৪৯-১৪৩)পাউন্ড হতে পারে রং এবং দৃঢ়তায় পরিবর্তন শীল তবে সাধারণত লম্বাটে এবং বাঁকা হয়। স্টার্চ সমৃদ্ধ নরম মাংস একটি খোসা দিয়ে
কলার পাঁচটি বৈশিষ্ট্য কি কি
আবৃত থাকে যা পাকলে বিভিন্ন রং পারে কিছু দেশে রান্না করা কলাকে প্লান্টের বলা হয় যা তাদের ডেজার্ট কলা থেকে আলাদা করে। উদ্ভিদ বিজ্ঞানী মালানের মতে ভারত বর্ষ ও চীন কলার জন্মভূমি। কিন্তু আরেক উদ্ভিদ বিজ্ঞানী হিল পাক ভারত ও মালয়কে কলার উৎপত্তি স্থল বিবেচনা করেছেন কলা গাছ একটি বিরু শ্রেণীর উদ্ভিদ। কলাগুলি সাধারণত তাজা খাওয়া হয় যদিও সেগুলি ভাজা বা ম্যাশ করা এবং পাই বা পুডিংয়ে ঠান্ডা করা হতে পারে। এগুলো মাফিন কেক বা রুটির সাদ নিতেও ব্যবহার করা

যেতে পারে। রান্নার জাত বাকলা মিষ্টির পরিবর্তে স্ট্যাচু যুক্ত এবং গ্রীষ্ম মন্ডলী অঞ্চলে প্রধান খাদ্য উৎস তো হিসাবে ব্যাপকভাবে জন্মায়। কলা প্রথম দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার গৃহ পালিত হয়েছিল বলে মনে করা হয় এবং তাদের খাওয়ার কথা অনেক অঞ্চলে কলা একটি প্রধান খাদ্য সামগ্রী না হওয়ায় পর্যন্ত চাষ বৃদ্ধি পায় এবং ১৯ শতাকে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে উপস্থিত হতে শুরু করে।কলা একই উৎস থেকে উৎপত্তি এবং একই আকৃতি বা ভিন্ন আকৃতি বিশিষ্ট কতগুলো কোষ গুচ্ছ যখন নির্দিষ্ট জ্বলবি জৈবিক

কাজ সম্পাদনে নিউজ দিতে থাকে তখন ওই কোষ সমষ্টি এবং তাদের নিশিত আন্ত কুশি বা মাটি ধাত্রই টিস্যু বা কলা অন্যভাবে একই গঠন বিশিষ্ট একগগুচ্ছ কোষ একত্রিত হয়ে যদি কই কাজ করে এবং উৎপত্তি যদি অভিন্ন হয় তাদের টিস্যু বলে একই উৎসাহ থেকে। একই উৎস থেকে শ্রেষ্ঠ একই ধরনের কাজ সম্পন্নকারী সমধর্মী একটি অবিচ্ছিন্ন কোষ গুচ্ছ কে বলা হয় ইস্যু। উৎপত্তি গতভাবে একই প্রকাশ অথবা একাধ ধরনের কিছু কোষ সমষ্টি যারা একই স্থানে অবস্থান করে এটি একটি সাধারণ কাজে

নিয়োজিত থাকতে তাদেরকেই টিস্যু বা কলা বলা হয় সাধারণত বেশিরভাগ মানুষ সত্য পাকা কলা খেতে পছন্দ করে। কলাব অতিরিক্ত পেকে গেলে এর চামড়ায় কালো ছোপ ছাোপ দাগ হয়। আর এই দাগের কারণে বেশিরভাগ সময় অতিরিক্ত পাকা সময় অতিরিক্ত পাকা কলা কেউ খেতে চায় না। কিন্তু কলা যখন অতিরিক্ত পেকে যায়। এর অ্যান্টি ও টেস্টের পরিমাণ বেড়ে যায় বহুগুণ। শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ অ্যান্টি ওয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই নিয়মিত পাকা কলা খান আর সুস্থ ও

সুন্দর থাকুন। টাটকা কলা ফল হিসেবে খাওয়া ছাড়াও পাকা কলা ময়দা বা চালের ঘোড়ার সঙ্গে সাধু ও মুখরোচ কলার পিঠা তৈরি করা হয়। কলা থেকে আবার তৈরি করা যায় কেক এবং বড়া। ফিলিপাইন থাইল্যান্ড সহ বেশ কয়েকটি দেশে কলা পাতলা করে কেটে রোদে শুকিয়ে চিপস তৈরি করা হয়। আজকাল কলার আর দুধ মিশিয়ে মজাদার আইসক্রিম তৈরি করে খাওয়ার রীতি প্রায় সব দেশেই প্রচলিত বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা মনে করেন কলা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

তাদের মতে কলায় প্রচুর পটাশিয়াম আছে এতে চাবির পরামর্শ থাকে কম উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য শুধু ওষুধের পরিবর্তন করা জাতীয় ফল ও কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিন এছাড়াও কলা মানসিক চাপ কমাই।একই সঙ্গে বৃদ্ধি করে মানসিক ক্ষমতা কলাই সোডিয়ামের পরিমাণ কম ও জ্যামের পরিমাণ বেশি হওয়ায় একটি স্টক ও হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমায় প্রতিদিন খাদ্য ভাসে কলা রাখলে স্ট্রোকের জুঁকি ৪০ শতাংশ।।কলায় প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকায় এটি মাথাব্যথার প্রাকৃিতই নিরাম হিসাবে কাজ করে

লেখকের মন্তব্যঃ

কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি? ও বিস্তারিত জানুন ইত্যি মধ্যে আপনি আমাদের আটিকেল পরে জেনেছেন কলা গাছের বৈশিষ্ট্য কি ও কলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কি ইত্যাদি । আসা করি এই আটিকেল পরে আপনার ভালো লাগবে এখান থেকে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন আমরা সব সময় চেস্টা করি সঠিক তথ্য আপনার কাছে উপস্থাপন করার।

এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় এই আটিকেলে ব্যয় করার জন্য অসংখ ধন্যবাদ। আমাদের সাথে থাকুন প্রয়জোনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url