গরু শারিরীক গঠন কি? ও বিস্তারিত জানুন

গরু শারিরীক গঠন হচ্ছে গৃহপালিত পশু। এরা অনেক রকমের হয় যেমন সাদা,কালো লাল হয়ে থাকে। এসব অঞ্চলে গরুর শারীরিক একই রকমের যা সাধারণত সিন্ধু প্রজাতির গরুর নামে পরিচিত। গরুগুলো আকারে বড় ও লাল রঙের হয়ে থাকে। 
গরু শারিরীক গঠন

গরু শারিরীক গঠন

গরু গুলোর কপাল বড় ওসিং লম্বা ও বাঁকানো থাকে। চামড়া পুরো গরু গুলোর পা আকারে শরীরের তুলনাই কিছুটা ছোট। এবার প্রথমবারের মতো কোরবানির হাটে পাওয়া যাচ্ছে মিয়ানমার ও ভুটানের গুরু।এছাড়াও রয়েছে নেপালের গরু। এসবের বাইরে ও পশুর বিষয়ে অভিজ্ঞদের মতামত নিয়ে কোরবানি দেওয়ার জন্য বেশি গুরু কেনার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। 

ভুমিকাঃ

চলুন যানা যাক গরু শারিরীক গঠন কি? পরশু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন দেশি পশুর মন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা ছোট ও মাঝারি আকৃতির। এছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেশি পশু এক রঙ্গের হয়। এদের পা চিকন ও শিং বড় হয়। কিন্তু কিভাবে চিনবেন দেশি গরু এটা নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। কলকাতা আসাম ত্রিপুরা এলাকায় গরু ও একই আকৃতি। 

এসব পশুর মাংস সাদ একই ধরনের। এ কারণে এসব এলাকার গরু ও দেশী গরু আলাদা করা সম্ভব হয় না। ক্রেতারা হাটে তন্ন তন্ন করে দেশে গরু খোঁজেন। দেশি গরুর মাংসের স্বাদ বিদেশি গরুর চেয়ে ভালো। তবে অনেকে বিদেশি গরুকে দেশি গরু ভেবে কিনে প্রতারিত হন । 

গরু হল বড় ঘাস খাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী যার দুই পায়ের আঙ্গুল বা কোলভেন খুর এবং একটি চার প্রকোষ্ট যুক্ত পেট রয়েছে।জাতের উপর নির্ভর করে গরুর শিংওয়ালা বা পোলিং বা শিং বিহীন হতে পারে। সিংগুলি কানের উপরে মাথায় উভয় পাশে বেরিয়ে আসে এবং এটি একটি সাধারণ আকৃতির সাধারণত উপরের বাঁকা তবে কখনো কখনো নিচে। গরু প্রথম প্রাণিসম্পদ প্রাণী যাদের সম্পূর্ণরূপে চিহ্নিত জিনোম রয়েছে। কেউ কেউ গরুকে ধন-সম্পদের প্রাচীনতম গঠন বিবেচনা করেন। 

অতি প্রাচীনকালে মানুষ যখন সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি তখন গরু ছিল অতি প্রয়োজনীয় প্রাণী। বর্তমান সময়ও গরু একটি অপরিহার্য প্রাণী হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। গরু ছাড়া সাধারণ মানুষের কথা কল্পনা করা যায় না। গরু গৃহপালিত রোমনহক প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত প্রাণী। এরা বোভিডি পরিবারের বোভিনি উপ পরিবারের অন্তগত প্রাণী যারা বস গণেশ ও বহু বিস্তৃত প্রজাতি। 

দুধ ও দু'বন্ধ জাত খাবার মাংস গোমাংস এবং বাছুর মাংস ও চামড়া জন্য এবং কৃষিকাজ ও গাড়ি টানার গরু কাজে ব্যবহৃত হয়। আসা করি বুজতে পেরেছেন গরু শারিরীক গঠন কি।

গরুর আকার আকৃতি

গরু শারিরীক গঠন গৃহ পালিত গরু হল বিশ্বে জুড়ে সবচেয়ে সাধারণ খামারের প্রাণীদের মধ্যে একটি এবং ইংরেজি ভাষায় বিভিন্ন বয়সে এ প্রাণীদের বর্ণনা করার জন্য বেশি কয়েকটি শব্দ রয়েছে। বাচ্চা গরুকে বলা হয় কবাছুর।একটি স্ত্রী বাছুরকে কখনো কখনো গাভী বাছুরএবং পুরুষ একটি ষাঁড় বাছুর বলা হয়। কheifer হল একটি মহিলা যার সন্তান ছিল না। 

শব্দটি সাধারণত অপরিচিত মহিলাদের বোঝায়;তার প্রথম বাছুর জন্ম দেয়ার পরে তবে একটি গাভী একটি গাভীতে পরিণত হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ একটি হিসাবে পরিচিত ষাঁড়। অনেক পুরুষ গবাদি পশুকে তাদের আক্রমণাত্মক প্রবণতা কমাতে এবং তাদের আরও সংযত করার জন্য castrated করা হয় । 

অল্প বয়স্ক নিরপেক্ষ যাকে প্রাথমিকভাবে গরুর অন্য উথিত করা হয়বলা হয় স্টিয়ার বা বলদ যেখানে প্রাপ্তবয়স্ক নিউটারেডপুরুষ যা সাধারনত খসড়া উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় হিসাবে পরিচিত বলদ গরু গবাদি পশুবা কাইনে একটি দল একাধিক গরুর জন্য একটি প্রাচীন শব্দ একটি পালন গঠন করে ইংরেজিতে একটি লিঙ্গ নিরপেক্ষ কে একবচন ফম নেই এবং তাই গরু উভয় মহিলা ব্যক্তি এবং সমস্ত গার্হস্থ্য গবাদি পশুর জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধারণ ভাষায় একটি গার্হস্থ্য গরু লিঙ্গ।

এবং বয়স নির্বিশেষে সাধারণ বস টরাস প্রজাতি। সুনির্দিষ্ট ব্যবহারে নামটি বেশ কয়েকটি বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণী পরিপক্ক মহিলাদের জন্য দেওয়া হয় যার মধ্যে রয়েছে গবাদি পশু। একটি গরুর আকার এবং ওজন জাতের উপর অত্যন্ত নির্ভরশীল। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ওজন ৪৫০-১,৮০০ কেজি (১,০০০-৪০০০পাউড)এবং মহিলাদের ওজন ৩৬০-১,১০০ কেজি-৮০০-২৪০০পাউড।পুরুষ ও স্ত্রী উভয়ের শিং আছে এবং অনেক জাতের মধ্যে এগুলো ছোট হতে পারে।

তবে এগুলো দর্শনীয়ভাবে বড় হতে পারে, যেমন লংহন এবং আফ্রিকান আনকোল ওয়ারটুসি গরুতে। কিছু জাত জেনেটিক্যালি পোল করা হয়। সিংবিহীন এবং অন্যান্য অনেক গাভীকে অল্প বয়সে ডিহন করা হতে পারে। অর্থাৎ তাদের সিংহের কুড়ি নষ্ট হয়ে গেছে যাতে তাদের পরিবহন করার সহজ হয় এবং পদ কাজ করা যায় গাভিগুলো তাদের বৃহৎ দুধ উৎপাদনকারী স্তন্যপায় গ্রহিস গুলির জন্য বিখ্যাত যা উদন নামে পরিচিত যার চারটি স্তন বৃত্ত থাকে। 

গরু এবং অন্যান্য রুমে নেট সবচেয়ে অভিযোজন হলো তাদের বিশাল চার প্রকোষ্ঠ যুক্ত পাকস্থলী যা গাজন ভ্যাট হিসেবে কাজ করে। ভিতরের রুমের পাকস্থলী বৃহত্তম চেম্বার ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য অনু জিব গুলি শক্ত উদ্ভিদের খাইবার সেলুলোজ হজম করে। এই প্রক্রিয়ার সাহায্য করার জন্য গাভীরা পাকস্থলীর অন্যান্য প্রকোষ্ঠের মাধ্যমে প্রথমতন্ত্রের বাকি অংশে যাওয়ার আগে একাধিক খাবার পুনরায় চিবিয়ে খাই এই প্রক্রিয়া চিউইং দ্য বলা হয়। 

ডাইজেস্টা যে উপাদানটি হজম হচ্ছে বাছাই করতে এবং পুষ্টি শোষণ করতে সহায়তা করে। পরে তাদের খাবার বিবেচনার জন্য সময় নিয়ে গরু খাওয়ার সময় ভালোভাবে বিবেচনা প্রয়োজন এড়ায়এটি তাদের চরণের জন্য প্রয়োজনীয় দুর্বল মাথায় নিচু অবস্থানে থাকাকালীন দ্রুত প্রচুর পরিমাণে ঘাস গ্রহণ করতে সক্ষম করে।

দেশি গরু বৈশিষ্ট্য?

দেশি গরু বৈশিষ্ট্য কি দেশি জাতের গরুর কিছু নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দেশী গরু সাধারণত বিদেশি বা শংকর জাতের গরুর চেয়ে আকারে ছোট হয়। এছাড়া দেশি জাতের গরু চামড়া শক্ত হয়। এছাড়া এর গলার নিচে চামড়া ভাজ কম থাকে এবং কোচ থাকে। বিদেশি গরুর তুলনায় দেশি গরুর দুধের পরিমাণ কম হয় । 

দেশি জাতের গরুর কম চর্বি থাকে তবে মাংসের সাদ বেশি হয় বেশি জাতের যে সব গরু বাজারে বেশি পাওয়া যায় এবং মানুষের সেসব গরু বেশি পছন্দ করে তার মধ্যে রয়েছে মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমের ধবলগায় চট্টগ্রাম অঞ্চলে আর সি সি সিরাজগঞ্জে ব্রিড এবং পাবনা ক্যাটল। আমাদের দেশে মূলত পাঁচ ধরনের দেশে গরু পাওয়া যায়। 
গরু শারিরীক গঠন০২
দেশি গরু বৈশিষ্ট্য কি স্থায়ী ও দেশি জাতের গরু মুন্সিগঞ্জ মীর কা দিম চট্টগ্রামের রেড চিঙ্গা ক্যাটল পাবনা ক্যাটল ও নর্থ বেঙ্গল গ্রে। এ জাতের গরু দেশের সবখানে পাওয়া যায় এ গরু আকার ছোট হয়।এর কুঁজ সুগঠিত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক সারের গলার চামড়া বেশ বিকাশিত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক স্যারের গলার নিচে চামড়া ঝুলে থাকে কান লম্বা এবং পাতার মতো ভাঁজ হয়ে থাকে এদের শিং বাঁকানো থাকে। 

গায়ের রং লাল সাদা কালো ধূসর বা ছাইরাঙ্গা কিংবা দুই বা ততধিক রংয়ের মিশ্রণ ও হতে পারে এদের উচ্চতা 3 থেকে সাড়ে তিন ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেহেতু দেশে জাতের জনপ্রিয়তা বাড়ছে ফলে দেশি জাত কিভাবে চেনা যায়

দেশি গরু বৈশিষ্ট্য সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যে দেখা যায় দেশি গরুর মূলবৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা ছোট ও মাঝারি আকৃতির। এছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেশি গরু এক রঙের হয়। এ জাতের গরুর চামড়া শক্ত থাকে গলার নিচে ভাজ কম থাকে এদের পা চিকন ও শিং বড় হয় গায়ের লোম ছোট এবং দেহ চকচকে হয় চামড়া শক্ত থাকে। দেশি গরুর মাংসের স্বাদ বিদেশি গরু চেয়ে বেশি মজাদার। 

তবে অনেকে বিদেশি গরুকে দেশি গরু ভেবে প্রতারিত হন তাই দেশি গরু চেনার জন্য আগ্রহ মানুষের এবং কৌতূহলের শেষ নেই সাধারণভাবে দেশি গরুর বিদেশী জাত শংকর জাতের সে আকারে কিছুটা ছোট হয় দেশি জাতের গরু শরীরে চর্বি কম থাকে মাংসের স্বাদ বেশি হয় কিন্তু দুধের পরিমাণ বিদেশি গরু তুলনায় কম হয় কোরবানি মানুষ সাধারণত বেশি মাংস হবে এমন জাতের গরুই খোঁজ করেন।

 বিমূত সময়ের সাথে সাথে দেশি গবাদি পশুর জাত গুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তাপ সহনশীলতা এবং কঠোর পরিবেশে সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে অভিযোজিত বৈশিষ্ট্যগুলো অন্তহিত জেনেটিক প্রক্রিয়াগুলির বোঝানো তাদের উন্নতি এবং টেকসই ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বৈশিষ্ট্য গুলির কিছু উদাহরণ হল মেজাজ পরাগতা কাঠামোগত এবং ঢেকে সুস্থতা রোগ এবং কীট পতঙ্গ তাপ সহনশীলতা কাজ বা মাংস করার ক্ষমতা মাতৃত্বের ক্ষমতা এবং বাছুর স্বাচ্ছন্দ অনেকগুলি অত্যন্ত।

 উত্তরাধিকারী নয় কিন্তু গরুর মাংস শিল্পে অংশগ্রহণ এবং উপভোগ করার সহজে অবদান রাখে। স্থায়ী দেশি জাতের গরু মুন্সীগঞ্জের মাদারি কাদিম চট্টগ্রামে চিটাগং ক্যাটল পাবনা ক্যাটল ও নর্থ বেঙ্গল গ্রে আসুন জেনে নিন বেশি গরুর কোন জাতের বৈশিষ্ট্য কেমন হয় এ জাতের গরু দেশের সবখানে পাওয়া যায় এর গরু আকারে ছোট হয়।আমাদের দেশে কোরবানির জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় পশু হলো গরু। আর মধ্যে আকর্ষণীয় হলো দেশি গরু। বিগত কয়েক বছর ধরে মূলত দেশের বাজারের চাহিদা বেড়েছে। যার অন্যতম কারণ মাংসের স্বাদ ও সহনশীলতা।

গরুর শ্রেণীবিন্যাস?

গবাদি পশু বস্তরাস বড় গৃহপালিত বোভিড আন গুলেটগুলি ব্যাপকভাবে গবাদি পশু হিসেবে রাখা হয়। এরা হলো সব ফ্যামিলি বহিনার বিশিষ্ট আধুনিক সদস্য এবং বস গোত্রের সবচেয়ে বিস্তৃত প্রজাতি। প্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রী গবাদি পশুকে গরু এবং প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ গবাদি পশুকে ষাড়ঁ বলা হয়। দেশে গরুর প্রথম
দেশি গরু বৈশিষ্ট্য
বাচ্চা প্রসবের গড় বয়সকাল ৪৫ মাস বর্তমান মাত্র ২% গাভী কৃত্রিম প্রযোজনের আয়তন আনা গেছে প্রতিটি গাভী গড়ে ১.৩ কেজি দুধ দেয় এবং গড়পরতা দহন কাল lactation period সময় সাত আট মাস। অনুসারে বাংলাদেশের গরুকে নিম্নলিখিত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
  1. স্থায়ী বেশি টাইপ এবং লাল চাটগে।
  2. বিদেশি হারিয়ানা শাহীওয়ালা হোলসেন্ট ইন সিজিয়ান জার্সি।
  3. সংকট বেশি গাভী এক্স বস প্রজাতির গরু এবং বেশি গাভী মিথুন বা গয়াল।
এ ধরনের বাস স্থানে গরু বাধা অবস্থায় থাকে। আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনায় এর বাসস্থান তৈরি করা হয়। দুষ্টু ও সংস্থারসমস্ত ব্যবস্থাপনার জন্য আধুনিক খামারের সাধারণত দুগদ্ববতী গাভীর বাচ্চা প্রসবের অসুস্থ পশুর বাছুর ও সার বা বড়দের জন্য আলাদা আলাদা ঘর থাকা দরকার এছাড়াও অফিস গুদাম মাস্টার রুম গরুর গোবর ও নোংরা আবর্জনা জমানো স্থান ইত্যাদি থাকে। 

এ ধরনের বাসস্থানে গবাদি পশুকে ছেড়ে পালন করা যায় এর ভিতরে আশ্রয় খাদ্য ব্যবস্থাপনা প্রজনন ব্যবস্থা থাকবে। এখানে দুধ দহন বাছুর থাকা বাচ্চা প্রসবের ঘর খাদ্য পাত্র পানিপাত্র ইত্যাদি সুব্যবস্থা থাকবে। মল মূত্র ও ঘর ধুয়ার পানি যাতে সহজে নিষ্কাশিত হতে পারে তার জন্য ঢালু ড্রেন থাকবে। ঘরের ছাউনি ঢেউটিন বা অন্য কিছু দিয়ে তৈরি হবে। 

ঘরের সাথেই পশুর মুক্ত ভাবে চলার জন্য ইটের সলিং যুক্ত স্থান থাকবে। এখানে পশুর জন্য খাদ্য পাত্র দুই থেকে দুই দশমিক পাঁচ ফুট এবং খাদ্যের পাত্রে সাথে ১ ফুট চওড়া পানির পাত্র থাকবে। গাভীর ঘরের সাথে একপাশে বছরের জন্য পৃথক জায়গা এবং সাথে মুক্তভাবে বিচরণের জন্য খোলাই স্থান ও থাকবে। এরূপ বাস স্থানে জায়গা বেশি দরকার হয় ব্যবস্থাপনাও কষ্টকর এবং ব্যয়বহুল। 

ব্যবস্থাপনা বলতে বিভিন্ন প্রতিকূলতা যেমন ঝর ঝাপটা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ রোদ বৃষ্টি ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার হিংস্র প্রাণী আক্রমণ পোকামাকড় চোর ও সংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষা করে গৃহপালিত পরশু বা পাখি সঠিক উৎকর্ষ সাধন উপযুক্ত খাদ্য ব্যবস্থা ও প্রযোজনে সুযোগ-সুবিধা এবং যাবতীয় পরিচর্যার সুবন্দোবস্তু করে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়াকে বোঝাই। 

দুই সারি মুখোমুখি ঘর তৈরি করতে মাঝ বরাবর ১.৫ মি. চওড়া যাতায়াতের বা খাদ্য সরবরাহের পথ রাখতে হবে। এরপর দু শাড়িতে ৭৫.সে.মি.চওড়া করে খাদ্য পাত্র তারপর ১.৫মি.চওড়া দাঁড়ানোর স্থান এরপর ৩০.সে.মি.নর্দমা তৈরি করতে হবে। বহুমুখী ঘরের উভয় প্রান্তে ৯০ সেন্টিমিটার চওড়া করে চলাচল বা খাদ্য সরবরাহের পথ থাকবে। 

এরপর ভিতরে উভয়ের দিকে সাত পাঁচ সেন্টিমিটার চওড়া করে খাদ্য ও পানির পাত্র থাকবে। এরপর পাশে দুই শাড়ি গাভীর জন্য ১.২ মিটার পাশে এবং ১.৫ মিটার লম্বা করে স্টল তৈরী করতে হবে। গাভীর পিছনে দুই শাড়িতে ৩০ সেন্টিমিটার চওড়া নর্দমা থাকবে। দুদিকের নর্দমার মাঝখানে ১ মিটার চওড়া সাধারণত চলাচলের পথ থাকবে। গাভীর ঘরের মেঝে ও খাদ্য পাত্র ইত্যাদি পাখা হওয়া ভালো তবে গাভী যাতে না পড়ে সেজন্য মেঝে অমসৃণ রাখতে হবে ঘরের মেঝে মজবুত ও ক্রমশ ঢালু হবে।

লেখকের মন্তব্যঃ

গরু শারিরীক গঠন কি? ও বিস্তারিত জানুন ইত্যি মধ্যে আপনি আমাদের আটিকেল পরে জেনেছেন গরু শারিরীক গঠন কি ও দেশি গরু বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি । আসা করি এই আটিকেল পরে আপনার ভালো লাগবে এখান থেকে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন আমরা সব সময় চেস্টা করি সঠিক তথ্য আপনার কাছে উপস্থাপন করার।

এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় এই আটিকেলে ব্যয় করার জন্য অসংখ ধন্যবাদ। আমাদের সাথে থাকুন প্রয়জোনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url