গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয়? বিস্তারিত জানুন
গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় গর্ভাবস্থায় কীভাবে শোয়া বা ঘুমানো নিরাপদ আর গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় চলুন যানা জাক গর্ভাবস্থায় ১৫ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে মায়ের জরায়ুর বেশ অনেকটুকু বৃদ্ধি ঘটে । এ সময় পিঠের ভর দিয়ে চিৎ হয়ে শুলে বৃদ্ধি প্রাপ্ত জরায়ুর চাপে ইনফোরিয়র ভেনা কাভা সংকুচিত হয়ে যেতে পারে ।
গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয়?
এই শিরাটি শরীরের মধ্যভাস ও নিম্নভাস থেকে রক্ত হিদপিন্ডের প্রবাহিত করে । তাই মা যদি চিৎ হয়ে শুয়ে থাকে তবে তা রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে । চিৎ হয়ে শোয়ার ফলে অ্যাওরটাতেও চাপ পড়তে পারে যার ফলে মায়ের শরীরে এবং প্লাসেন্টাতে রক্তপ্রবাহে বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এর কারণে মায়ের হিদপিন্ডের রক্ত চলাচল কমে যেতে পারে দম বন্ধ অনুভুতি হয়ে মায়ের ঘুম ভেঙ্গে যেতে পারে এবং হিদপিন্ডের গতি বেড়ে যেতে পারে।
ভুমিকাঃ
গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় গর্ভাবস্থায় ১৬ সপ্তাহ পার হয়ে যাবার পর অনেকক্ষণ চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে মায়ের জান হারানোর মতো অনুভুতি হতে পারে। কারণ গর্ভাবস্থায় শিশুটির সকল চাপ তখন রক্তনালিগুলোর ওপর পড়ে । এ সময় মায়ের নিশাস বন্ধ হয়ে যেতে পাড়ে যার কারণে নাক গলার সমস্যা দেখা দেয় ।
গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে রিলাক্সিন হরমোন নি;সৃত হয়ে পড়ে যা বিভিন্ন হাঁডের সংযোগস্ত টেনডেনকে আলগা করে দেয় । ফলে এই সময় তাদের হাঁড় যথেষ্ট দুব্ল্ হয়ে পড়ে । তাই গর্ভাবস্থার শেষের দিকে চিৎ হয়ে শুলে মেরুদন্ডের ও কোমরে চাপ পড়তে পারে এবং ব্যাক পেইন দেখা দিতে পারে।
পেটের উপর ভর দিয়ে শোয়া গর্ভাবস্থায় শুরুর দিকে তেমন কোনো সমস্যা না করলেও ১০থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে মায়ের পেটের আকার বেড়ে যাওয়ার কারণে এ ভাবে শোওয়াটা কঠিন এবং কষ্টকর হয়ে দাঁড়াতে পারে। অনেকের এর আগেও পেটের আকার বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করতে পারে। এ সময় থেকে এভাবে শোওয়াটা চিৎ হয়ে শোওয়ার সত্যি ক্ষতি কর কারণ হতে পারে ।
গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে পেট শক্ত হওয়ার কারণ কি
গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় এর ফলে জরায়ুতে চাপ পড়ে এবং তা পেছনের দিকে অ্যাওরটা ও ভেনা কাভাতে চাপ সৃষ্টি করে। চিকিৎসকরা গর্ভাবস্থায় বাম পাস অথবা ডান পাসে ফিরে শোওয়ার পরামশ দেন। একে বলে "SLEEP ON SIDE " বা সংক্ষেপে [SOS] । গর্ভাবস্থায় পাশ ফিরে শোওয়াটা সবচাইতে নিরাপদ ।
বাম কাত হয়ে শোওয়াটা আপনার বাচ্চার জন্যও ভালো কারণ এতে করে পুষ্টি ও রক্ত প্ল্যসেন্টা দিয়ে সহজেই বাচ্চার কাছে পৌছাতে পারে। মায়ের কিডনি ও বজ্যও অতিরিক্ত ফ্লইড শরীর থেকে বের করে দেওয়ার জন্য কাজ করতে পারে । এর ফলে মায়ের হাত পা গোডানালী ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে । এভাবে শোওয়া যদি আপনার অভ্যাস না থাকে এখনি ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই ।
বিশেষ জ্ঞদের মতে গর্ভাবস্থার ১২ সপ্তাহ পযন্ত আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী শুতে পারবেন । এতে বাচ্চার তেমন কোনো সমস্যা হয় না গর্ভাবস্থার শেষের দিকে ডান পাশ ফিরে শুলে অনেক সময় ডেনা কাভাতে চাপ পড়তে পারে। তবে যারা বাম কাতে বেশিক্ষুন শুতে পারেন না তারা ডান পাশ ফিরে শুয়ে পেটের নিচে বালিশ দিতে পারেন যাতে জরায়ুর চাপ সরাসরি নিচের দিকে না পড়ে।
আপনার যত খুশি বালিশ ব্যবহার করুন পায়ের নিচে পিঠে বালিশ আপনার গর্ভকালীন ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারেন কিছুটা সস্তি ও আরামের ঘুম বালিশের অবস্তান এমন ভাবে রাখতে হবে । যেনো তা পেট ও পাকেও সমান ভাবে আরাম দিতে পারে এসময়ের জন্য উপযুক্ত কিনতে পাওয়া যায় বা বানিয়ে নেওয়া যায়। হাঁটু ভাজ করে বাম পাশ ফিরে শুয়ে পড়ুন এবং দুই হাঁটুর মাঝখানে নরম বালিশ রাখুন ।
এতে করে আপনার হিপ ও পেল্ভিস এর পেশীর ওপর চাপ কম পড়বে পেটের নিচে লম্বা বালিশ দিতে পারলে পিঠের দিকে টান কমায় রাতে ঘুম ভেগে গেলে যদি খেয়াল করেন যে আপনি চিত হয়ে ঘুমাছেন তাহলে সাথে সাথে বাম দিকে ফিরে যেতে পারেন। পাশ ফিরে ঘুমানোর সময় পিছনের দিকে বালিশ রাখুন এটি ঘুমের ঘরে চিত হয়ে যাওয়া থেকে আপনাকে সুরক্ষা দিবে।
শ্বাসকষ্ট থেকে রেহাই পেতে আপনার বুকের পাসেও একটি বালিশ আলতো ধরে রাখতে পারেন বই জাতীয় কিছু দিয়ে অথবা আপনার সুবিধামতো উপায়ে বিছানার গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় মাথার দিকের অংশ কয়েক ইঞ্জি উঁচু করে দিন। এতে আপনার পাকস্তলী এসিডিটি থেকে মুক্ত থাকবে আর আপনার বুকের জালাপোড়াও কম অনুভাব হবে।ঘুমানোর জন্য কেবল বিছানাই একমাএ আশ্রয় এমন নয় আপনার যেখানে শুয়ে আরাম আনুভব হয় আপনি সেখানেই শুবেন শোয়াই আরাম পেলে সোফাতে আবার যদি মেঝেতে
বিছানা করে ঘুম ভালো হয় তবে তাই করুন গর্ভাবস্থায় শেষ দিকে যদি বিছানাই শুয়ে আরাম না পান তাহলে আরামদায়ক আমচেয়ারে কিংবা সোফাই একদিকে ফিরে ঘুমানোর চেস্টা করতে পারেন। এটা যে সব সময় কায্রকারী সমাধান হয় তা নয় তবে চেস্টা করে দেখতে পারেন । ঘুমের মধ্যে পাশ ফেরা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হবেন না ঘুম্নত অবস্তায় আপানার শরীর আপনার আরামদায়ক পজিশনে থাকবে নয়তো বা আপনাকে জাগিয়ে দিবে ।
ঘুম থেকে জেগে যদি দেখেন আপনি ঠিক ভাবে শুয়ে নেই তাতে ঘাব্রে জাবেন না । এতে কনো ক্ষতি হয়ে যাই নি চিৎ হয়ে শোওয়া পেটের ওপর ভর দিয়ে শোওয়া বা ডান পাশ ফিরে শোওয়া তখনি ক্ষতি কর কারণ হতে পারে যদি অনেক বেশি সময় ধরে গর্ভবতি মা এসব ভঞ্জিতে শুয়ে থাকেন।
গর্ভাবস্থায় গ্যাস সাধারত দুই ভাবে পরিপাক নালীতে জমা হয় । যখন মুখ দিয়ে বাতাস ভেতরে ধুকে এবং যখন শরীরের বৃহদানের ব্যাকটেরিয়া হজম না হওয়া খাবার ভাঞ্জতে থাকে মুখ দিয়ে ধোকা বেশির ভাগ বাতাস সাধারন্ত ঢেকুরের মাধ্যেমে বেরিয়ে যাই তবে অল্পকিছু বাতাস বৃহদানে রয়ে যাই এবং বায়ুত্যাগের মাধ্যেমে শরীর থেকে বের হয়।
বায়ুত্যাগের মাধ্যেমে যেসব গ্যাস বের হয় তার বেশির ভাগই তৈরি হয় যখন বৃহদানের ব্যাকটেরিয়া পরিপৃনভাবে না হওয়া খাদ্যগুলো ভাঞ্জতে শুরু করে।গর্ভাবস্থায় গ্যাসের সমস্যা বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলো প্রোজেস্টেরন হরমনের মাএয়া বেড়ে যাওয়া।ফলে মায়েদের খাবার বেশি ধিরে হজম হয় ।
এর ফলে শরীরে গ্যাস সহজে বাড়তে থাকে এবং ঢেকুর বা বায়ুত্যাগের মাধ্যেমে সেগুলো শরীর থেকে বেরিয়ে আসে আবার গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে যখন বধিন জরায়ু ক্যাভিটিতে চাপ সৃষ্টি করে তখন এ সমস্যা আরো বাড়তে পারে । গর্ভাবস্থায় যেসব প্রিন্যাটাল ভিটামিন গ্রহন করতে বলা হয় সেগুলো পাশ্বপ্রতিকিয়া হিসেবেও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে যেমন আয়রন সাপ্লিমেন্টের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হলে শরীরের অএ আটকে থাকা মল গ্যাস বেরিয়র যেতে বাধা দেয় ফলে গ্যাস জমতে থাকে ।
সবচাইতে অস্বস্তিকর বিষয় হলো গর্ভাবস্থায় মায়ের পেশীর শিথীলতার বৃদ্ধির ফলে বায়ুত্যাগের নিয়ন্তন করা কষ্টকর হয়ে ওঠে খাবার হজম ধীরে হওয়ার কারণে মায়ের শরীর তার গ্রহন বৃত খাদ্য থেকে আরো বেশি পরিমানে পুষ্টি শোষন করতে পারে যা মায়ের নিজের এবং গ্রভের শিশুর জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ।
গর্ভাবস্থায় গ্যাসের সমস্যা পুরোপুরি দূর করা প্রায় অসম্ভব তবে কিছু কিছু উপায় অবলম্বন করে আপনি তা নিয়ন্তনে রাখতে পারেন । তাই কিছু কিছু খাবার যেগুলো আপনার পরিপাকযন্ত ভালো ভাবে শোষন করতে পারছে না সেগুলো খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গ্যাস নিয়ন্তনে রাখা যেতে পারে তবে মনে রাখতে হবে গ্যাস হয় এমন সব কিছু দিলে গর্ভাবস্থায় শরীর পরিপূন্ব পুষ্টি নাও পেতে পারে। তাই খেয়াল রাখুন কোন খাবারে খুব বেশি গ্যাস হচ্ছে এবং শুধুমাএ সে খাবার গুলো নিয়ত্নন করার চেষ্টা করুন।
অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার ডুবো তেলে ভাজা খাবার ক্যাফেইন অ্যাল্কেহোল ক্যানেব জুস কিংবা সকট ডিকম চিপস এেকোস্ব চিনি সমূদ্ধ খাবার ও বাইরের বিভিন্ন জাক ফুড গ্যাসের সমস্যা বাড়ানোর সাথে সাথে গর্ভবতী মা ও ভূনের স্থাস্থো বিরুপ প্রভাব ফেলে। তাই এধরনের খাবার সবসমই পরিত্যাজ্য।
গর্ভাবস্থায় গ্যাস সবাভিক বিষয় হলেও খেয়াল রাখতে হবে সমস্যাটি কি গ্যাসের নাকি অনন্য কিছুর। যদি খুব তীব্র হয় এবং 30 মিনিটের মধ্যে এর উন্নতি না হয় বা কোষ্ঠকাঠিন্য যদি এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলে তবে অবশ্যই গক্তারেকে জানাতে হবে। যদি গ্যাসের অস্বস্তি খুব বেশি পেট ব্যথা হয় বা যদি মলের সাথে রক্ত যায় তীব্র গয়বিয়া থাকে অথবা যদি বমি বা বমিভাব থাকে মেসবর ক্ষেএেও ডাক্তারকে জানানো জরুরী।
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকাঃ
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা গর্ভ ধারনের প্রথম মাসে ডিমও হাঁস মুরগি মাংস পরিমানমত খাওয়া উচিৎ এছাড়াও পরব্বতী খাদ্য তালিকাতে এটি অন্তভুক্ত থাকা প্রয়োজন। ডিম থেকে প্রোটিন ভিটামিন এ বি২, বি৫, বি১২, ডি , ই ও ভিটামিন কে এবং ফসফ্রাস ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, এবং খনিজগুলো পাওয়া যাই।
বিভিন্ন ফল সবজি যেমন পালং শাক মেথি গাছ, বিট পালং, চিকেন,মাছ এবং ড্রাই ফ্রূটের মত আয়রন সমূদ্ধ খাবার গুলির সাথে সংলগ্ন থাকুন গর্ভ ধারনের একটা গুরুত্বপূন্ব খনিজ একজন মায়ের জন্য একটা 100মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম খাওয়ার অপরিহায ফল, সবজি, দুগ্ধজাত খাদ্য , মাংস, বাদাম দানাশস্য, ভাত,ইত্যাদি পরিমান মতো খাবেন প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে আয়রন সমূদ্ধ খাবার খাওয়ার
চেষ্টা করবেন ডিম,বনি,ভাত, মুরগি ,মাছ,এবংমাংস গুড় এবং সবুজ শাক সবজি শুকনো ফল এবং বাদাম,ছানা,পাতি,লেবু, কমলা লেবু এবং আমলকী মত লেবুজাতীয় ফল খাবার থেকে আয়রন পেতে আপনার শরীরকে সাহায্য করে।প্রোটিন্সথিত সমূদ্ধ খাবার আপনার সন্তানের মসূন শারীরিক বিকাশ সুনিশ্চিত করে যেহেতু প্রটিনস্থিত অ্যামিনো অ্যাসিপ হল দেহ গঠনকারী উপাদান ভালো ভক্ষ্য শস্য
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা বীজ এবং বাদাম ছোলা কটেজ চীজ এই খাবার গুলো হলো আপনার জন্য প্রোটিনের ভালো উৎস যা গর্ভাবস্থা কালীন দারুন খাবার তৈরি করে। এর সাথে কিছু পরিমান জুসি খাবার ক্ষেতে হবে । শরীরে পানির পরিমান ঠিক রাখার বিষয় টি খুব কম আলোচিত হয় যখন আমরা গর্ভাবতী মহিলাদের খাবারের বিষয়টি আলোচনা করি।
কষ্ঠো কাঠিনোর সাথে লড়াই করতে হলে প্রচুর পরিমান পানি পান করুন। আর আদা চা অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এসময় আশযুক্ত ফল শাক সবজি খাওয়া উচিৎ । খুবঝাল ও ভাজা পড়া খাবার এড়িয়ে চলুন এছাড়াও ভিটামিন সি যুক্ত গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা খাবার বেশি খেতে হবে যেমন আমলকী, পেয়ারা, লেবু ইত্যাদি।
প্রতিদিন 300মিলিগ্রাম ভিটামিন এ খাওয়া প্রয়োজন তারলজাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে । এর পাশাপাশি নিয়মিত পযাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নেওয়া। কারণ মায়ের খাওয়ার উপর নির্ভর করে বাচ্চারা বা শিশুর শারিরীক গঠন এসময় মায়ের পুষ্টির দিকটা বিশেসভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।
সকাল আটটা থেকে সাড়ে আটটা রুটি চারটি অথবা পরটা দুটি একটি ডিম সকাল 11টা থেকে সাড়ে 11টায় 250মিলিগ্রাম দুধ অথবা বাদাম 60 গ্রাম বিস্কুট দুটি অথবা মুড়ি যেকোনো একটি মৌসুম ফল। এছাড়ায় মাছ কলা দুগ্ধ জাত খাবার পিনাট মাখন ,কমলা,লেবু,সবুজ শাকসবজি ইত্যাদি।
লেখকের মন্তব্যঃ
গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় ও বিস্তারিত জানুন ইত্যি মধ্যে আপনি আমাদের আটিকেল পরে জেনেছেন গর্ভাবস্থায় বেশি শুয়ে থাকলে কি হয় ও গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা ও বিস্তারিত। আসা করি এই আটিকেল পরে আপনার ভালো লাগবে এখান থেকে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন আমরা সব সময় চেস্টা করি সঠিক তথ্য আপনার কাছে উপস্থাপন করার।
এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় এই আটিকেলে ব্যয় করার জন্য অসংখ ধন্যবাদ। আমাদের সাথে থাকুন প্রয়জোনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url