মুরগির বৈশিষ্ট্য কি? ও মুরগি পালন করার সঠিক নিয়ম জানুন

মুরগির বৈশিষ্ট্য মুরগির কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য রয়েছে আকার এবং চেহারা। মুরগি সাধারণত মোরগের চেয়ে ছোট হয় তারা একটি মসৃণ এবং আরো কম্প্যাক্ট শরীরের গঠন আছে একটি মুরগির চিরুনি মা মাথার মাংসস্থল রেস্ট এবং মোরগের চামড়ার ঝুলন্ত ক্ষেত মোরগের তুলনায় সাধারণত ছোট এবং কম উচ্চারিত হয়। 
মুরগির বৈশিষ্ট্য কি

মুরগির বৈশিষ্ট্য কি 

মুরগির আচার ও সাধারণত ভদ্র সচল ও সতর্ক। এরা ডিম পাড়ার সময় বাসায় ঢুকে ডিম দেয় কোন সময় অলস বসে থাকে না ডিম পাড়ার মুরগির পিঠে হাত রাখলে সহজে বসে পড়বে। মুরগির দেহ সুগঠিত হবে। পরিমাণ মতো খাদ্য এবং পানি পান করবে যে কারণে খাদ্য থলিতে খাবারের ভর্তি থাকবে।

ভুমিকাঃ

অনুভব হলে অবশ্যই ওজনে ভারী হবে। এ ধরনের মুরগির পিঠ হয় লম্বা প্রস্থ। শরীরের কোন অংশে অপূর্ণতা অথবা বিকলাঙ্গ হবে না। মুরগির বৈশিষ্ট্য কি ও বিস্তারিত জানুন বেশি ডিম দেওয়া মুরগির মাথা হবে ছোট হালকা এবং মাংসল অংশ থাকবে কম। মাথার ঝুটি কালার ফুল কিভাবে উজ্জ্বল লাল রং কিংবা গোলাপি বর্ণের। তবে এগুলো অবশ্যই নরম সুগঠিত ও প্রস্ফুটিত হবে। সুস্থ অবস্থায় মুরগির পালক উজ্জ্বল ও সুবিন্যস্ত থাকে। 

মুরগির বৈশিষ্ট্য কি ও মুরগি পালন করার সঠিক নিয়মঃ

এ ধরনের মুরগির সাধারণত মাচ মাসে দিকে পালক পাল্টাই। তবে মাথার উপর ভাগের পালক শূন্য হয়ে টাকের সৃষ্টি হয়। মুরগির চোখের বর্ণ হবে উজ্জ্বল। চোখ সব সময় সতর্ক থাকবে নাক ও মুখ থাকবে সেলসম্যান পরিষ্কার। দোস্ত মুরগির পা থাকবে সুগঠিত। মুরগির পা,র মাধ্যমে    স্বাভাবিকভাবে হাঁটাহাঁটি করবে।উৎপাদনশীল মুরগির চামড়ার নিচে কোন মেদ জমা থাকবে না। চামড়া হবে পাতলা ও নরম।

মুরগির তলপেটে হাত দিয়ে বুঝা যাবে এর ডিম ধারণার ক্ষমতা। ডিম দেওয়া অবস্থায় তলপেট প্রশস্ত ও নরম থাকবে। মুরগির ডিম পাড়া অবস্থায় বুকের হাড়ের নিজ ভাগ এবং পাছার উভয় হারের মাথা পর্যন্ত দূরত্ব হবে 2 ইঞ্চি। মুরগির তলপেট মেদ  থাকবে না  এবং চাপ দিলে পেটের ভেতর ডিম অনুভব হবে।

স্বাস্থ্যবান মুরগির সব সময় চঞ্চল থাকে এবং খাবার খুঁজতে ব্যস্ত মনে হয়। হঠাৎ কোনো শব্দ হলে অথবা শত্রু উপস্থিতি বুঝতে পারলে মুখে এক ধরনের শব্দ করে সর্বজাতিকে সতর্ক করে দেয়। কেউ ধরতে গেলে দৌড়িয়ে পালাই। সুস্থ অবস্থায় মুরগির দাঁড়ানোর ভঙ্গি স্বাভাবিক থাকে মুরগির দূরভাবে দাঁড়াবে।

আমাদের দেশে বেশির ভাগ দেশি মুরগি সনাতন পদ্ধতিতে পালন করা হয় সনাতন পদ্ধতি বলতে ছেড়ে দিয়ে মুরগি পালন কে বোঝাই। সনাতন পদ্ধতির প্রধান ক্রীটি হল স্বল্প পুঁজি এবং স্বল্প আই। আমাদের দেশের নারীরা এ ঐতিহাসিক পদ্ধতিতে দেশি মুরগি পালন করেন এই চাষের প্রচল থাকলেও রয়েছে নানা অসুবিধা।মুরগির বৈশিষ্ট্য কি আসা করি আপনি বুজতে পেরেছেন।

সনাতন পদ্ধতিতে দেশি মুরগির উৎপাদন চক্র শেষ হতে প্রায় ১৪০ -১৭০ দিন লেগে যায়। তাই চলুন এদের উৎপাদন চক্র সম্পর্কে জেনে আসি। এর উপাদান চক্রকে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা হয় যেমন :ডিম পাড়া ১৮ থেকে ২৪ দিন ডিম কুচি বা তা ২১ দিন বাচ্চা পালন ৯০ থেকে ১০০ দিন বিশ্রাম ১০ থেকে ১৫ দিন। 

এভাবে মুরগি পালন করে লাভ কম সনাতন পদ্ধতিতে 

মুরগি পালন করলে মুরগির উৎপাদন চক্রে বেশি সময় লাগে কম ডিম পাড়ে কম বাচ্চা হয় বেশি রোগ বেশি রোগ দেখা দেয় মুরগি ও বাচ্চা মারা যায় ইত্যাদি। দেশি মুরগি মাংস এবং ডিম অন্য জাতের তুলনায় সুস্বাদযুক্ত এবং বেশি মজাদার বলে দাবি করা হয়। সুতরাং তাদের কম বৃদ্ধি এবং ছোট আঁকা সত্ত্বেও দেশি মুরগি পালন করা ব্যয়বহুল। 

দেশি মুরগি এক বছরে ৩০-৪০ টি ডিম দিয়ে থাকে তাদের ডিম অন্য মুরগি ডিমগুলি থেকে ছোট।তবুও তাদের ডিম ও মাংসের দাম বেশি। দেশি মুরগির খাবার বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসি খাদ্য ফেলে দেওয়া ভাত তরকারি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম ধান পোকামাকড় শাকসবজি ফেলে দেওয়া অংশ ঘাস লতা পাতা কাকুর পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায় এবং কিছু কেনা খাবার দিতে হয়।

কারণ এতে মুরগির বিভিন্ন পুষ্টি পূর্ণ হয় এবং তারা সুস্থ থাকে। দেশি মুরগির পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরেও কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হয়। সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে। সন্ধ্যায় মুরগির ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাওয়া দিতে হবে। ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে। মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায়। 

সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ কাঠের গুড়া ২.৫ সে.মি. ১ ইঞ্চি গুরু করে পিছাতে হবে। পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উল্টো পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে। এ পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন করা গেলে প্রায় তেমন

মুরগী কি কি খায়?

মুরগিকে শতকরা জাতীয় খাবার যেমন :গম ভুট্টা চালের খুদ চালের গুড়া গমের ভুসি ইত্যাদি খাওয়ানো প্রয়োজন। এক শতকরা: শতকরা মুরগির দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় একটি পুষ্টি উপাদান। তাই মুরগিকে গম ভুট্টা চালের খুদ চালের গুড়া গমের ভুসি ইত্যাদি খাওয়ানো হয়। 

ভালো পছন্দের মধ্যে রয়েছে। শাকসবজি রান্না করা মটরশুঁটি ভুট্টা চিনিহীন সিরিয়াল এবং শস্য বেরি আপেল এবং বেশিরভাগ অন্যান্য ফল ও সবজি। প্রায়শই উদাসীন খুদা এবং আপনি তাদের দিতে পারেন এমন কিছু খাওয়ার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কিছু খাবার এড়ানো উচিত। ঘরে একটি পাড়া মুরগি প্রতিদিন প্রায় ১এক থেকে চার পাউন্ড ফিট বা প্রতি সপ্তাহে ১.৫ পাউন্ড ফিট খাই। 
মুরগির বৈশিষ্ট্য কি
আপনি যদি ৫০ পাউন্ড ফিটের ব্যাগ কিনছেন তবে এটি আপনার মুরগিকে প্রায় ৩৩ সপ্তাহের জন্য খাওয়াবেন। যদি আপনার পালের মধ্যে চারটি মুরগি থাকে সপ্তাহে প্রায় ছয় পাউন্ড ফিট খাই তাহলে আপনি প্রতি চার সপ্তাহে প্রায় ৫০ পাউন্ড ফিটের ব্যাগ দিয়ে যাবেন। আপনার মুরগির বয়স আপনার কি ধরনের ফিট প্রয়োজন তার একটি বড় ভূমিকা পালন করবে। 

তিনটি প্রধান প্রকার রয়েছে স্টাটার,গ্রোয়ার এবং লেয়ার ফিট। মুরগি সব কিছু খাই যার মানে তারা গাছপালা সবজি এবং মাংস উভয় খাই। সুতরাং মুরগিকে সর্বভুক বলা হয় একটি মাংসাশী শুধুমাত্র মাংস খাই এবং তৃণভোজী শুধুমাত্র শাকসবজি বা উদ্ভিদ মুরগি প্রাকৃতিকভাবে বীজ এবং সিরিয়াল খাই।মুরগির খামার গুলিতে তারা ওট গম বালি এবং ভুট্টার মত সিরিয়াল পায়।

ফিটের ধরন ছাড়াও আপনি ফিরটি কিভাবে উৎপন্ন করা হয় তার ভিন্নতা খুঁজে পাবেন। অর্থাৎ একটি কী রূপ নাই। আপনি যেমন ফ্রেন্ডস ফ্রাই বেকড মেনশন বা টিপসের আকারের একটি  আলু খাওয়া  পছন্দ করতে পারেন। তেমনি আপনার কাছে মুরগির খাবারের সাথেও বিভিন্ন বিকল্প রয়েছে। এরমধ্যে কিছু প্লেট  ত্রাম্বল  ম্যাশ অন্তর্ভুক্ত। 

অন্যান্য ধরনের মুরগির ফিট রয়েছে যা বিবেচনা করার জন্য জীবন পর্যায় এবং আকারের বাইরে যেতে পারে। সর্বশেষে আপনি আপনার পালক কে একটি সম্পূর্ণ ফিট খাওয়াতে পারেন যা মোটেও আকৃতিতে বেক করা হয় না কিন্তু শুধুমাত্র আলগা মাটির উপাদান। আপনি চাইলে এটি কে একটি পরিজি বানাতেও পারেন। সন অন্য দুই ধরনের তুলনায় কম ব্যয়বহুল কিন্তু খাওয়ানো বা সঞ্চয় করার মত সুবিধা জনক নয়।কোনো খরচ ছাড়াই ভালো একটা মনোফা পাওয়া যাবে।

মুরগির শারীরিক বৈশিষ্ট্য কি?

মুরগির শারীরিক বৈশিষ্ট্য ত্বকের রং পালকের রং  পালকের প্যাটার্ন টেক্সচার শরীরের আকার এবং ডিমের খোসার রং আপনি দেখতে পাচ্ছেন এমন সমস্ত বৈশিষ্ট্য কেনটাইপ হিসেবে পরিচিত। কিছু জেনেটিক যা আপনি কেবল একটি মুরগির দিকে তাকিয়ে দেখতে পারবেন না, তবে আপনি ভাল রেকর্ড রেখে এই বৈশিষ্ট্য গুলি প্রমাণ করতে পারেন। 

মাথার অংশ বেশি ডিম দেওয়া মুরগির মাথা হবে ছোট হালকা এবং মাংস অংশ থাকবে কম। চোখ নাক ও মুখ  পাখির চোখের বর্ণ হবে উজ্জ্বল। দেহ বা শরীর মুরগির দেহ সুগঠিত হবে। পালক সুস্থ অবস্থায় মুরগির পালক উজ্জ্বল ও থাকবে।

মুরগি গৃহপালিত পাখিদের মধ্যে অন্যতম। এর মাংস ও প্রোটিনের অন্যতম উৎসব এরা ১০-১২ ফুট  বেশি উঠতে পারে না। একেবারে 12 ২০ টি ডিম পাড়ে ও তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায় যার জীবনকাল ৫-১০ বছর। মুরগি গেলাস মাঝারি আকারে হাঁস-মুরগি ৬০টিরও বেশি প্রজাতি যেকোনো একটি যা প্রাথমিকভাবে ভারতের বন্য লাল জঙ্গলের পাখি Gallus gallus ফেন্সি নিডি  পরিবার অর্ডার ক্যালিফোমিস থেকে এসেছে।

মুরগি সম্ভবত সবচেয়ে ব্যাপকভাবে গৃহপালিত পাখি যার মাংস এবং ডিমের জন্য বিশ্বব্যাপী লালন পালন করা হয়। লাল জঙ্গলের মুরগির সঙ্গে মুরগির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও তার প্রমাণ রয়েছে দক্ষিণ ভারতের গ্রে জঙ্গল ফাউল (G.sonneratii)এবং অন্যান্য জঙ্গল ফাউল প্রজাতি এছাড়াও গেলাসের সদস্য পাখি বংশ ধরে অবদান রাখতে পারে।

 মুরগির বৈজ্ঞানিক নাম কি হওয়া উচিত তা নিয়ে কিছু বিতর্ক আছে। যদিও অনেক টেকোস্টনমিসট এবং পক্ষীবি দরা এটি কে বন্য লাল জঙ্গল ফাউলের একটি গৃহ পালিত রূপ হিসেবে বিবেচনা করেন কেউ কেউ এটিকে লাল জঙ্গল ফাউলের একটি উপপ্রজাতি হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করেন।

সোনালি মুরগির ডিম উৎপাদন ক্ষমতাও বেশি

এই মুরগির ডিমের আকার ও গঠন দেশি মুরগির মতই হয়ে থাকে। আর এই মুরগির ডিমের ভালো চাহিদা থাকে। এবং দামও বেশি পাওয়া যায়। সোনালি মুরগির রোস্ট বা মাংসের জন্য বেশি জনপ্রিয়। এই মুরগির মাংস বেশি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। সোনালি মুরগির ডিম উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় মুরগির কাছাকাছি

 লেয়ার মুরগি বছরের ৩০০ থেকে ৩২০ দেয় অন্যদিকে বর্তমান সময়ে মুরগি বছরে ২০০ থেকে ২৫০ টি ডিম দেয় জাত ভেদে দেশি মুরগি সাধারণত ৫ থেকে সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে ডিম দেয়া শুরু করে।তবে ভালো মানের খাদ্য দিলে আগেও ডিম দিতে পারে। উন্নত জাতের দেশি মুরগি একা ধরে দুই থেকে ২.৫ বছর ডিম পাড়ে। এরপর ক্রমান্বয়ে  এ ডিম দেওয়ার হাড় কমতে থাকে। 

একমাত্র মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্যে পালিত দ্রুত দৈহিক বন্ধনশীল নরম ও তুলতুলে মাংসল বক্ষবিশিষ্ট ৪৫ সপ্তাহে বয়সে স্ত্রী অথবা পুরুষ মুরগি বয়লারে নামে পরিচিত। বয়লারের খাদ্য রূপান্তর দক্ষতা সাধারণত ২.১ অনুপাতে হয়ে থাকে তবে এই অনুপাত পালন ব্যবস্থাপনা এবং অপরাপর সংশ্লিষ্ট বিসায়া দির উপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। 

ভিন্ন দুটি খাটি জাতের মোরগ মুরগির মধ্যে শংকর রাইনের মাধ্যমে বয়লারের জাত ভ্যারাইটি বা স্ট্রইন হিসেবে পরিচিত সৃষ্টি করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের সব জেলার ও উপজেলায় কম-বেশি বয়লার উৎপাদিত হয়ে থাকে। প্রতিবছর প্রতি খামারে পর্যায়ক্রমে ৫.৬ ব্যাচ বয়লার পালন করা যেতে পারে। তুলনামূলক হিসেবে অতি অল্প সময়ে ২৮ থেকে ৩২ দিনে দৈহিক বৃদ্ধ প্রাপ্ত হয়ে বৃদ্ধ পাপ্ত হয়ে

আশানুর রূপ লাভ প্রদান করে বিদায় বয়লারের পালন প্রযুক্তি অনেকটা দক্ষতার সাথে  প্রয়োগ করা প্রয়োজন। এসব কারণে ভালো জাতের বয়লারের বৈশিষ্ট্য এবং পালন প্রযুক্তি প্রয়োগিক বিষয় সমূহ অতি সংক্ষেপে প্রশ্নোত্তর হিসেবে বয়লার পালন অধ্যায়ের মাধ্যমে সুফলভোগী ৷ খামার বোধগম্য হওয়ার জন্য আলোচনা করা হয়েছে।

সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে ডিম ও বয়লার মুরগি প্রযোজন এবং উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও সোনালী মুরগির খামারের স্বাস্থ্য। দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে মুরগির গুরুত্ব অপরিসীম। তুলনামূল সংলাপে বিনিয়োগ এবং অল্প ভূমিতে বাস্তবায়নযোগ্য বিধায় জাতীয় অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। মুরগি পালন বেকার যুবক সমাজ ভূমিহীন কৃষক এবং দুঃসহ গ্রামীণ মহিলাদের আত্ম
মুরগির শারীরিক বৈশিষ্ট্য কি
কর্মসংস্থানে একটি উল্লেখ্যযোগ্য উপায়। মুরগির বর্জ্য ও মিটার ব্যবহার করে বায়োগ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব যা ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বালানি সাশ্রয় পরে জাতীয় অর্থনীতি ভূমিকা রাখা যায় সর্বসাধারণের আমি সে চাহিদা পূর্ণ গল্পে দেশি মুরগির চাষ বৃদ্ধি করতে হবে এতে এক দিকে যেমন নিরাপদ মাংস উৎপাদন সম্ভব হবে পাশাপাশি বোম্বে অতিমাত্রায় পোল্ট্রি মুরগির উপর নির্ভরতা। দেশের অধিকাংশ মানুষ পুষ্টি সমস্যায় আক্রান্ত। মুরগির মাংস ও ডিম উন্নত মানের প্রাণীর আমিষের উৎস। 

মাংস ও ডিমের মাধ্যমে প্রাণিজ আমি শেষ ঘাটতি পূরণ করে এই সমস্যা সমাধান করা যায়। আদিকাল থেকে গ্রাম বাংলার মহিলারা বাড়তি আয়ের উৎস হিসেবে পালন করে আসছে। মুরগির বিশটা উন্নত মানের জৈব স্যার যা ব্যবহার করে কৃষি ফসল উৎপাদনে লাভবান হওয়া যায়। মুরগির পালন দ্বারা খেলার সামগ্রী ঝাড় ইত্যাদি এবং তো রক্ত ও নাড়ি ভুঁড়ি প্রক্রিয়াজাত করে পশু পাখির খাদ্য তৈরি জন্য আলাদা  শিল্প গড়ে উঠেছে। 

বাড়ি প্রতিদিনের বাড়তি বা বাঁশি খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া এত ভাত তরকারি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম পোকামাক শাকসবজি ফেলে দেওয়া অংশ গাছপালতা পাতা কাপড় পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি পুড়িয়ে খায়। বাংলাদেশের গ্রাম এলাকায় প্রায় প্রতিটি পরিবার দেশি-বিদেশি পালন করে থাকে এদের উৎপাদন ক্ষমতা বিদেশি মুরগির চেয়ে কম। উৎপাদন ব্যয় ও অতি নগণ্য। এটি অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন এদের মাংস ও ডিমের মূল বিদেশি মুরগির তুলনায় দ্বিগুণ এর চাহিদা ও খুবই বেশি দেশি মুরগির মৃত্যুর হার বাচ্চা বয়সে অধিক এবং অপুষ্টি জনিত কারণে উৎপাদন আশানুর রূপ নয়।

লেখকের মন্তব্যঃ

মুরগির বৈশিষ্ট্য কি? ইত্যি মধ্যে আপনি আমাদের আটিকেল পরে জেনেছেন মুরগির বৈশিষ্ট্য কি ও মুরগি কি কি জাতের হয় ইত্যাদি। আসা করি এই আটিকেল পরে আপনার ভালো লাগবে এখান থেকে অজানা কিছু তথ্য জানতে পারবেন আমরা সব সময় চেস্টা করি সঠিক তথ্য আপনার কাছে উপস্থাপন করার।

এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় এই আটিকেলে ব্যয় করার জন্য অসংখ ধন্যবাদ। আমাদের সাথে থাকুন প্রয়জোনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য এবং আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url